এমন ক্যাম্পাস কেউ দেখেনি আগে
এমন ক্যাম্পাস কেউ দেখেনি আগে
কোনো
উৎসবের ছুটি নয়, আন্দোলন-অবরোধ নয়, নয় পরীক্ষা শেষের
ঢিলেঢালা দিন, তবু করোনাভাইরাসের প্রকোপে ফাঁকা হয়ে গেছে দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়। একাডেমিক
ক্যালেন্ডার অনুযায়ী এ সময় ক্যাম্পাসগুলো
জমজমাট থাকার কথা ছিল। রাস্তায় ছেলেমেয়েদের ঝাঁক, আড্ডা, হুল্লোড়, ক্যানটিনে কথার ফুলঝুরি—এমনটাই তো বিশ্ববিদ্যালয়ের চেনা চিত্র।
এখন ফুলঝুরি তো নেই-ই,
বরং ফুল ঝরে পড়ে আছে ফাঁকা রাস্তায়। ঈদ, রমজান কিংবা অন্য কোনো উপলক্ষে হওয়া দীর্ঘ ছুটিতেও আমাদের দেশের ক্যাম্পাসগুলো এ রকম খালি
থাকে না, বরং আশপাশের এলাকার মানুষ দল বেঁধে ঘুরতে
চলে আসে। এখন দেশের যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে পা রাখলে আপনার
মনে পড়ে যাবে হুমায়ূন আহমেদের বিখ্যাত নাটকের নাম—কোথাও কেউ নেই।
১৮
মার্চ থেকে সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী বন্ধ হয়ে গেছে বিশ্ববিদ্যালয়সহ সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। শিক্ষার্থীদের হল
ছেড়ে যেতে বলা হয়েছে। কবে আবার সব স্বাভাবিক হবে,
কেউ জানে না। ফেসবুকে শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন পেজ আর গ্রুপগুলোতে ঢুঁ
মারলেই বোঝা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ে ফেরার জন্য অনেকেরই মন অস্থির হয়ে
উঠেছে। ফাঁকা ক্যাম্পাসের এই ছবি দেখে
মনে হয়, ক্যাম্পাসগুলোও বুঝি শিক্ষার্থীদের ‘মিস’ করছে। তাই বলে ঘর থেকে বেরোনোর
উপায় নেই।
এখন
শুধু অপেক্ষা, আর প্রত্যাশা—সব
ঠিক হয়ে যাবে।
ঈদ, রমজান কিংবা অন্য কোনো উপলক্ষে হওয়া দীর্ঘ ছুটিতেও আমাদের দেশের ক্যাম্পাসগুলো এ রকম খালি থাকে না, বরং আশপাশের এলাকার মানুষ দল বেঁধে ঘুরতে চলে আসে। এখন দেশের যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে পা রাখলে আপনার মনে পড়ে যাবে হুমায়ূন আহমেদের বিখ্যাত নাটকের নাম—কোথাও কেউ নেই।
ReplyDeleteকবে আবার সব স্বাভাবিক হবে, কেউ জানে না। ফেসবুকে শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন পেজ আর গ্রুপগুলোতে ঢুঁ মারলেই বোঝা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ে ফেরার জন্য অনেকেরই মন অস্থির হয়ে উঠেছে। ফাঁকা ক্যাম্পাসের এই ছবি দেখে মনে হয়,
ReplyDelete